পোস্টগুলি

সূর্যের খোঁচা

সূর্যের খোঁচা একটি ছোট্ট গ্রামে একটি মুখর ছেলে, আমির, সব সময় নদীতে বেইয়ে চলতে পছন্দ করত। তার মায়ে অনেক সময় তার পিছনে দাঁড়িয়ে যেতে বলতে, "আমি যেন সূর্যের খোঁচা ছুঁড়ে নেয়ার জন্য বেরিয়ে যাচ্ছি!" মায়ের সাথে তার একটি মিত্র বৃষ্টি তাড়াতাড়ি আসল। আমির প্রস্তুতি নেয় এবং তার বন্ধুকে বলে, "আমি আসছি সূর্যের খোঁচা ছুঁড়ে আনতে!" আমির এবং বৃষ্টি দুজনেই নদীর দিকে রথ করল। বৃষ্টি একটি ছাতা তৈরি করে তার সাথে নিয়ে গিয়ে আমিরের শিরস্ত্রাণ কভার করে দিল। তারপর, আমির সূর্যের দিকে নোড়ানো শুরু করল, বৃষ্টি ছাতা দিয়ে তাকে সূর্যের খোঁচা ছুঁড়তে সাহায্য করতে। সূর্য দিয়ে আলো প্রস্তুত হয়ে আসল, কিন্তু এটি তাকে স্পর্শ করে না। আমির খুশি না হওয়ার স্থানে তাকে হাসির মুখ দেখতে পায়। তখন বৃষ্টি বলতে লাগল, "বন্ধু, সূর্যের খোঁচা ছুঁড়তে একটু বেশি প্রয়োজন।" আমির একটি শর্টকাট মড়িয়ে সূর্যের দিকে ছুঁড়াল, এবং সেই মুহূর্তে, সূর্যের খোঁচা ছুঁড়ে নেয়া হয়ে উঠল। বৃষ্টি ও আমির মধ্যে বতল সেরে গিয়ে আমরা একটি হাস্যকর হাসি দেখাতে পায়, যেটি আমাদের সব সময় মৃদুতা আনতে পারে। ...

টেনিস ম্যাচ

একদিন, একটি টেনিস ম্যাচের দিন ছিল। দুটি বন্ধু, রমেশ এবং সুরেশ, ম্যাচ খেলতে যেতে চলেছিল। রমেশ বিশেষভাবে টেনিসে ভালো, কিন্তু সুরেশ ম্যাচে আগ্রহী ছিল না, কারণ তার টেনিসে কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। টেনিস কোর্টে পৌঁছানোর পর, রমেশ সুরেশকে বলল, "আও এই ম্যাচ খেলি আমি তোমার সাথে। তুমি বেশি খেলতে পারবে।" সুরেশ সান্ত্বনার সাথে উত্তর দিল, "ধন্যবাদ রমেশ, তুমি এতো উপকারী কেন! তুমি ম্যাচে আসো, আমি আপনাকে আমার কাছে দেখাতে চাই যেভাবে তুমি টেনিস খেলো।" রমেশ হাসতে হাসতে উত্তর দিল, "ঠিক আছে, এইভাবে খেলি তোমার সাথে!" ম্যাচ শুরু হয়ে গিয়ে, রমেশ টেনিস বল প্রাস্তুত করে দিল এবং সুরেশ এটি পেতে ব্যাবস্থা করতে প্রস্তুত হয়ে উঠল। আদর্শ রকম সঞ্চয়ে এটি পেতে সুরেশ অনেকটা বিকল্প দেওয়ার চেষ্টা করতে থাকল, কিন্তু সঞ্চয়ে বল অনেক সময় পাওয়া সম্ভব নয়। একটা নজরে রমেশ দেখল, সুরেশ টেনিস বলটি ব্যাবস্থাপনা করতে নাকাম হচ্ছে। তারপর সুরেশ একটি দুর্ঘটনা করতে পারেন না, সেই সময় রমেশ বলটি তার উপর একটি সুতার হাসপাতালে প্রেরণ করে দিল। হাস্পাতালে পৌঁছানোর পর, ডাক্তার রমেশকে প্রস্তুত করতে হয়েছিলেন। রমেশ হাস...

হাসির ম্যাজিক

একটি স্কুলের প্রাথমিক শিক্ষার্থী অনন্ত, সব সময় হাসি খুশি এবং একটি অদ্ভুত মগিস্তানী। অনন্ত একদিন ছুটিতে পোটাতে যাচ্ছে তার দাদা-দাদীর বাড়িতে। সে খুব আনন্দে পূর্ণ ছুটি কাটাতে গিয়ে ছোট্ট ম্যাজিক পেশা করে। অনন্তের দাদা একটি ম্যাজিশিয়ান, যিনি একটি সম্মানিত ম্যাজিশিয়ান হয়েছেন। ছোট্ট নেতার প্রতি ভালোবাসা ও প্রশংসা থাকার কারণে, অনন্ত সেই পেশায় আগ্রহ প্রকাশ করে। একদিন, অনন্ত দাদা এবং ছোট্ট ম্যাজিশিয়ান হয়ে বাড়িতে ফিরল। রাতে, পারিবারিক মিষ্টি বেরিয়ে আসল। দাদা খুশি হয়ে অনন্তকে চিনিয়ে উত্সাহে জিজ্ঞাসা করে, "কী চলছে, অনন্ত? তুমি কি এই স্কুলে ম্যাজিশিয়ান হওয়া চাও?" অনন্ত খুশিতে গল্প করে, "আমি আসলে ম্যাজিশিয়ান হতে চাই, দাদা! আমি সব সময় মানুষদের হাসিতে মায়া করার প্রয়াস করি।" দাদা হাসে বলে, "ঠিক আছে, অনন্ত, আমি তোমার জন্য একটি ম্যাজিশিয়ান সেট করে দিব! আমি তোমার জন্য অভিনন্দন করি!" অনন্ত একটি ছোট্ট ম্যাজিক সেট পায় এবং প্রথম বারের মতো খুশি হয়ে তার নিজের বিশেষ প্রদর্শন করতে বাড়িতে ফিরে। তার প্রায়শই প্রাকৃতিক মগিস্টানী ভূমিকায়, অনন্ত হাসিতে মায়া করে, হা...

কলেজের প্রথম দিন

 আমি দুপুরে কলেজের ক্যাম্পাসে পৌঁছলাম। মাঝে মাঝে ভয় সেই নগ্ন বৃত্তিতে আমার কোলে ছাপার মতো অবস্থা। হাতে হাত রেখে গত কয়েক মিনিটের জন্য এমনই দাঁড়িয়ে রাইলাম। এখানে বসে আছে সেই যুগের অনেকে যারা নতুন জগতে পড়েছে। হয়তো তারা আমার মতো ভয়ে ভরা, কিন্তু সেদিন তারা বুঝতে পারে নি যে এই দাঁড়ি ওই মিলনস্থলের একটি অংশ। হয়তো আমার ভয়ের পরে হয়েছে আমি এই মোড়ে চলে আসতে পারি না। এমনটাই হয়ে আমি চলে গেলাম। আমি বেঞ্চে বসে আমার সাথে একটি ছোট্ট গল্পবই শুরু করতে যাচ্ছি, তখন শরীরে একটি পরিচিত শব্দ শুনতে পেলাম। "কি করছো, নতুন?" একটি ছেলে এসে কেছে, বয়সে সম্প্রতি আমার মতো, প্রথম বছরের ছাত্র। তার মুখে একটি প্রিয় হাসি ছিল, যা আমার অভ্যন্তরীণ ভয়টি কিছুটা হ্রাস করতে সাহায্য করতো। "আমি, আমি গল্প লিখছি," আমি সত্যি উত্তর দিতে সক্ষম হয়েছি। "আর তুমি?" "আমিও! আমি সব সময় গল্প লেখা ভালোবাসি। তুমি কি তোমার গল্পটি দেখতে পাও?" তিনি প্রশ্ন করলেন উচ্চ ভয়ংকর ভাবে নকল করতে পারে না। তার প্রশ্ন মোড় করে আমার আত্মবিশ্বাস। আমি এখানে নতুন, এবং আমি অভিযুক্তি প্রাপ্ত করতে চাই না। তবে আমি...